• Hotline: +88 01813 758599 , +88 01321 228468
  • Address: 4E/A (1st Floor), 1st Colony, Mazar Road, Mirpur, Dhaka-1216.Telephone: 02226623920.

Talbia


Hajj & Umrah Related Articles & Books

During Hajj and Umrah, the Prophet (peace and blessings of Allah be upon him) prayed

December 11, 2024

প্রশ্ননবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন হজ্ব ও উমরা আদায় করেছেন তখন কোন কোন সময়ে তিনি দোয়া করেছেন?উত্তরআলহামদুলিল্লাহ্। প্রিয় প্রশ্নকারী ভাই,জেনে রাখুন- আল্লাহ আপনাকে তাওফিক দিন- হজ্ব ও উমরা পালনকারী আল্লাহর মেহমান ও আল্লাহর কাছে আগত প্রতিনিধি। আল্লাহ তাদেরকে ডেকে পাঠিয়েছেন কিছু দেয়ার জন্য, পুরস্কৃত করার জন্য। সহিহ হাদিসে এসেছে- “আল্লাহর রাস্তায় লড়াইকারী, হজ্ব ও উমরা পালনকারী আল্লাহর প্রতিনিধি। তিনি তাদেরকে ডেকেছেন তারা তাঁর ডাকে সাড়া দিয়েছে। তারা তাঁর নিকট প্রার্থনা করেন তিনি তাদেরকে দান করেন।”[সুনানে ইবনে মাজাহ, দেখুন: সিলসিলা সহিহা (১৯২০)]আল্লাহ তাআলার সবচেয়ে বড় দান হচ্ছে- তারা ফিরে যাবে সেদিনের মত যেদিন তাদের মা তাদেরকে প্রসব করেছিল অথচ তারা এসেছিল গুনাতে মুহ্যমান হয়ে, দোষত্রুটিতে ভারাক্রান্ত হয়ে।আল-করিম, আর-রহিম (সুমহান, অসীম দয়ালু) এর দরজায় অবস্থান নেয়ার পর তারা সে স্থান ত্যাগ করবে গুনাহ থেকে হালকা হয়ে, আল্লাহর রহমত ও সন্তুষ্টিতে অভিষিক্ত হয়ে। সহিহ হাদিসে এসেছে-“যে ব্যক্তি হজ্ব আদায় করল কিন্তু পাপ কথা বা কাজ করল না সে তার গুনাহ থেকে এভাবে ফিরে আসবে যেদিন তার মা তাকে প্রসব করেছে।” পবিত্রময় সেই সত্তা, সুমহান তার যাত যিনি বায়তুল্লাহর উদ্দেশ্যে একজন মুসলমানের গুটিকয়েক পদক্ষেপের বিনিময়ে পাপে ভরা আমলনামাগুলো ভাঁজ করে রাখেন। কতইনা মহৎ এই সফর! এই সফর হতে যে ব্যক্তি বঞ্ছিত হয়তার আর কি পাওয়ার থাকে! আর যে ব্যক্তিরএই সফরের নসীব হয় সে এমন কিই-বা হারায়! নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “মাবরুর হজ্বের প্রতিদান হচ্ছে জান্নাত।” হজ্বের মধ্যে যে সময়গুলোতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দোয়া করেছেন সেগুলো হচ্ছে-১. সাফা পাহাড়ে দোয়া করা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিভাবে হজ্ব আদায় করেছেনসে বর্ণনা দিয়ে জাবির (রাঃ) যে লম্বা একটা হাদিস বর্ণনা করেছেন তাতেআছে- তিনি সাফা পাহাড় দিয়ে শুরু করেছেন। সাফা পাহাড়ের একেবারে শীর্ষে উঠেছেন যাতে কাবাকে দেখতে পান। এরপর কিবলামুখি হন এবং আল্লাহর একত্ববাদ ও মহত্বের ঘোষণা দিয়ে বলেন:لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ أَنْجَزَ وَعْدَهُ وَنَصَرَ عَبْدَهُ وَهَزَمَ الأَحْزَابَ وَحْدَهُ.লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহ। লাহুল মুলকু, ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদা, আনজাযা ওয়াদাহ, ওয়া নাসারা আবদাহ, ওয়া হাযামাল আহযাবা ওয়াহদা।অর্থ- “নেই কোন উপাস্য এক আল্লাহ ব্যতীত। তাঁর শরীক নেই। রাজত্ব তাঁর জন্য। প্রশংসা তাঁর জন্য। তিনি সর্ববিষয়ে ক্ষমতাবান। নেই কোন উপাস্য এক আল্লাহ ব্যতীত। তিনি প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করেছেন। তাঁর বান্দাকে সাহায্য করেছেন এবং তিনি একাই সকল দলকে পরাজিত করেছেন। এরপর তিনি দোয়া করেন। এভাবে তিনবার বলেছেন।”[সহিহ মুসলিম (১২১৮)] ২. মারওয়া পাহাড়ের উপর দোয়া করা। দলিল হচ্ছে- পূর্বোক্ত হাদিস। তাতে রয়েছে- এরপর তিনি মারওয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। যখন তিনি বাতনে ওয়াদি পৌঁছেন তখন তীব্রভাবে দৌঁড় দেন। এভাবে মারওয়াতে পৌঁছান এবং সাফার উপরে যা যা করেছেন মারওয়ার উপরেও তা তা করেন।[সহিহ মুসলিম (১২১৮)] ৩. আল-মাশআর আল-হারামের সন্নিকটে দোয়া করা। পূর্বোল্লেখিত হাদিসে রয়েছে- “এরপর তিনি কাসওয়াতে (তাঁর উট) আরোহণ করে ‘আল-মাশআর আল-হারাম’ এ আসেন। তারপর কিবলামুখী হয়ে দোয়া করেন। তাকবীর উচ্চারণ করেন। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়েন ও আল্লাহর একত্ববাদ ঘোষণা করেন। আকাশ ভালভাবে ফর্সা হওয়া পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেন।[সহিহ মুসলিম (১২১৮)] ৪. আরাফার দিন দোয়া করা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: সর্বোত্তম দোয়া হচ্ছে- আরাফার দিনের দোয়া।[তিরমিজি (৩৫৮৫) শাইখ আলবানী “সহিহুল জামে” গ্রন্থে হাদিসটিকে হাসান বলেছেন] ৫. ছোট পিলার ও মধ্যবর্তী পিলারে কংকর নিক্ষেপ করার পর দোয়া করা। ইমাম বুখারী তাঁর সহিহ গ্রন্থে সালেম বিন আব্দুল্লাহ থেকে বর্ণনা করেন যে, আব্দুল্লাহ ইবনে উমর নিকটবর্তী পিলারে সাতটি কংকর নিক্ষেপ করতেন। প্রত্যেকটি নিক্ষেপের সাথে তাকবীর বলতেন। এরপর একটু সামনে এগিয়ে এসে নীচু জায়গায় কিবলামুখী হয়ে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে হাত তুলে দোয়া করতেন। এরপর পূর্বের মত মধ্যবর্তী পিলারেও কংকর নিক্ষেপ করতেন। তারপর উত্তর পার্শ্বের নীচু জায়গায় এসে কিবলামুখী হয়ে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে হাত উচু করে দোয়া করতেন। এরপর উপত্যকার একেবারে নীচে অবস্থিত ‘আকাবা পিলারে’ কংকর নিক্ষেপ করতেন। নিক্ষেপের পর আর দাঁড়াতেন না। তিনি বলতেন: আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে এভাবেই আমল করতে দেখেছি।[সহিহ বুখারী (১৭৫২)] আল্লাহই ভাল জানেন।সূত্র: ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

Dua to be read and places to pray during Umrah

December 11, 2024

প্রশ্নআমি উমরা করতে মক্কায় যাব। কিন্তু আমি দুআ জানি না। আপনারা কি আমাকে এ ব্যাপারে সহযোগিতা করতে পারেন?উত্তরআলহামদুলিল্লাহ।সহিহ হাদিসে উমরার মধ্যে পঠিতব্য অনেক দুআ বর্ণিত হয়েছে। যে কোন মুসলিম এ দুআগুলো মুখস্ত করে, এ গুলোর অর্থ বুঝে ও অর্থের দাবী মোতাবেক আমল করে উপকৃত হতে পারেন। এ দুআগুলোর মধ্যে রয়েছে-ক. মীকাতে তালবিয়া উচ্চারণের সময়:হজ্ব বা উমরার ইহরামের পূর্বে তাসবিহ পড়া, তালবিয়া বলাও তাকবীর দেওয়া সুন্নত। আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মদিনাতে যোহরের নামায পড়লেনচার রাকাত; যুল হুলাইফাতে আসরের নামায পড়লেন ২ রাকাত সে সময় আমরা তাঁর সাথেই ছিলাম। এরপর তিনি সেখানেই রাত্রি যাপন করলেন। ভোরে উঠে বাহনে আরোহন করলেন। যখন বাইদাতে পৌঁছলেন তখন তিনি আল্লাহর প্রশংসা করলেন, তাকবীর দিলেন এবং হজ্ব ও উমরার তালবিয়া পড়লেন। লোকেরাও তাঁর সাথে হজ্ব ও উমরার তালবিয়া পড়ল।[সহিহ বুখারী (১৪৭৬)] হাফেয ইবনে হাজার বলেন: এই হুকুম অর্থাৎ তাসবিহ পড়া ও তালবিয়ার পূর্বে উল্লেখিত অন্যান্য যিকির মুস্তাহাব হিসেবে সাব্যস্ত হওয়া সত্ত্বেও অনেক মানুষ-ই এই যিকিরগুলো পড়ে না।[ফাতহুল বারী (৩/৪১২)]খ. মক্কার পথে (মীকাত ও কাবার মাঝখানে)পুরুষের জন্য অধিক হারে ও উচ্চস্বরে তালবিয়া পড়া সুন্নত। আর নারীরা নীচুস্বরে তালবিয়া পড়বে যাতে করে পার্শ্ববর্তী বেগানা পুরুষ শুনতে না পায়। আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “যখন সওয়ারী পশু তাঁকে পিঠেনিয়ে যুল হুলাইফা মসজিদের নিকট সোজা হয়ে দাঁড়াল তখন তিনি এই বলে তাহলীল করলেন:لَبَّيْكَ اللَّهُمَّ لَبَّيْكَ ، لَبَّيْكَ لا شَرِيكَ لَكَ لَبَّيْكَ ، إِنَّ الْحَمْدَ وَالنِّعْمَةَ لَكَ وَالْمُلْكَ لا شَرِيكَ لَكَলাব্বাইকাল্লাহুম্মা লাব্বাইক। লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক। ইন্নাল হামদা ওয়ান নি’মাতা লাকা ওয়াল মুলক। লা শারিকা লাক।(অর্থ- হে আল্লাহ! আমি আপনার দরবারে হাজির। আমি আপনার দরবারে হাজির। আমি আপনার দরবারে হাজির। আপনি নিরঙ্কুশ। আমি আপনার দরবারে হাজির। নিশ্চয় যাবতীয় প্রশংসা, যাবতীয় নেয়ামত আপনার-ই জন্য এবং রাজত্ব আপনার-ই জন্য। আপনি নিরঙ্কুশ।)[সহিহ বুখারি (৫৫৭১) ও সহিহ মুসলিম (১১৮৪)] গ. তাওয়াফের মধ্যে:তাওয়াফের প্রতি চক্করে হাজারে আসওয়াদ বরাবর এলে আল্লাহু আকবার বলবে। ইমাম বুখারি (১৬১৩) ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বায়তুল্লাহ তওয়াফ করেছেন। যখনি তিনি রুকনে তথা হাজারে আসওয়াদে আসতেন তাঁর কাছে থাকা কিছু একটা দিয়ে তিনি সেদিকে ইশারা করতেন এবং তাকবীর বলতেন। আর রুকনে ইয়ামেনী ও হাজারে আসওয়াদের মাঝখানেপড়তেন যা আব্দুল্লাহ ইবনে সায়েব (রাঃ) বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দুই রুকনের মাঝে (দুই কর্ণারের মাঝে) বলতে শুনেছি-رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ(অর্থ- হে আমাদের রব্ব! আমাদেরকে দুনিয়াতে কল্যাণ দিন, আখেরাতেও কল্যাণ দিন এবং আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচান।) [সুনানে আবু দাউদ (১৮৯২), সহিহ আবু দাউদ গ্রন্থে আলবানী হাদিসটিকে হাসান বলেছেন] ঘ. সাফা পাহাড়ে উঠার আগে ও সাফা পাহাড়ের উপর:জাবের (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসে রয়েছে তিনি বলেন: … এরপর তিনি দরজা দিয়ে সাফা পাহাড়ের উদ্দেশ্যে বের হলেন (অর্থাৎ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। যখন সাফা পাহাড়ের নিকটবর্তী হলেন তখন তেলাওয়াত করলেন:(إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِنْ شَعَائِرِ اللَّهِ)(অর্থ-“নিঃসন্দেহে সাফা ও মারওয়া আল্লাহ তা’আলার নিদর্শন গুলোর অন্যতম”)[সূরা বাকারা, আয়াত: ১৫৮] এবং বললেন: (أبدأ بما بدأ الله به)(আল্লাহ যা দিয়ে শুরু করেছেন আমিও তা দিয়ে শুরু করছি)। এই বলে তিনি সাফা পাহাড় থেকে সায়ীর কাজ শুরু করলেন। সাফা পাহাড়ের উপরে উঠলেন; যাতে করে বায়তুল্লাহকে দেখতে পান। এরপর কিবলামুখি হয়েআল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা দিলেন, তাকবীর দিলেন এবং বললেন:لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ أَنْجَزَ وَعْدَهُ وَنَصَرَ عَبْدَهُ وَهَزَمَ الأَحْزَابَ وَحْدَهُ.লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহ। লাহুল মুলকু, ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহ, আনজাযা ওয়াদাহ, ওয়া নাসারা আবদাহ, ওয়া হাযামাল আহযাবা ওয়াহদা।(অর্থ- নেই কোন উপাস্য এক আল্লাহ ব্যতীত। তিনি নিরঙ্কুশ। রাজত্ব তাঁর-ই জন্য। প্রশংসা তাঁর-ই জন্য। তিনি সর্ববিষয়ে ক্ষমতাবান। নেই কোন উপাস্য এক আল্লাহ ছাড়া। তিনি প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করেছেন। তাঁর বান্দাকে সাহায্য করেছেন। এবং তিনি একাই সর্ব দলকে পরাজিত করেছেন।) এরপর তিনি দুআ করেছেন। এইভাবে তিনবার করেছেন। [সহিহ মুসলিম (১২১৮)] ঙ. মারওয়া পাহাড়ের উপর:সাফা পাহাড়ের উপর যা যা করেছেন মারওয়া পাহাড়ের উপরও তা তা করবেন; শুধু সাফাতে উঠারে আগে পঠিতব্য আয়াতে কারীমাটা ছাড়া। জাবের (রাঃ) বলেন: এরপর তিনি মারওয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলেন। যখন তিনি উপত্যকার নিম্নাঞ্চলে পৌঁছেন সেখান থেকে পাড়ে উঠা পর্যন্ত স্থানটুকু দৌঁড়িয়ে পার হন। এরপর স্বাভাবিক গতিতে হেঁটে মারওয়াতে পৌঁছেন। সাফার উপরে যা যা করেছেন মারওয়ার উপরেও তা তা করেন।[সহিহ মুসলিম (১২১৮)] যমযমের পানি পানকালে দুনিয়াবী ও আখেরী কল্যাণের যা খুশি তা প্রার্থনা করবেন। দলিল হচ্ছে- “যমযমের পানি যে উদ্দেশ্যে পান করা হবে তা ফলবে।”[সুনানে ইবনে মাজাহ (৩০৬২), আলবানী হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন (৫৫০২)] অনুরূপভাবে অধিক যিকির করার বিধান রয়েছে। এই যিকিরের মধ্যে রয়েছে- তওয়াফ ও সায়ীকালীন দুআ। সুতরাং তওয়াফ ও সায়ীকালে একজন মুসলিমের সাধ্যানুযায়ী দুআ করা উচিত।তওয়াফ ও সায়ীর মধ্যে কুরআন তেলাওয়াত করতে কোন আপত্তি নেই। কিছু কিছু লোক উল্লেখ করে থাকেন যে, তওয়াফ ও সায়ীর প্রত্যেক চক্করের জন্য বিশেষ বিশেষ দুআ রয়েছে। এ কথার কোন ভিত্তি নেই। শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া বলেন:আল্লাহ যে সব দুআর বিধান দিয়েছেন তওয়াফ ও সায়ীর মধ্যে সেসব দুআর মাধ্যমে আল্লাহর যিকির (স্মরণ) করা ও দুআ করা মুস্তাহাব। যদি মনে মনে কুরআন পড়ে তাতেও কোন আপত্তি নেই। তবে এক্ষেত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে বর্ণিত সুনির্দিষ্ট কোন যিকির নেই। না আছে তাঁর নির্দেশের মধ্যে, না আছে তাঁর কথা বা শিক্ষার মধ্যে। বরং শরিয়ত সম্মত যে কোন দুআ দিয়ে দুআ করতে পারবে। অনেক মানুষ বলে থাকে মিযাবের নীচে বিশেষ দুআ আছে। এসব কথার কোন ভিত্তি নেই। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই রুকনের মধ্যেرَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ(অর্থ- হে আমাদের রব্ব! আমাদেরকে দুনিয়াতে কল্যাণ দিন, আখেরাতেও কল্যাণ দিন এবং আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচান।)এই দুআ দিয়ে তওয়াফ শেষ করতেন। যেমনিভাবে তিনি তাঁর যে কোন দুআর আনুষ্ঠানিকতা এ দুআটি দিয়ে সমাপ্ত করতেন। ইমামগণের সর্বসম্মতিক্রমে এ স্থলে কোন ওয়াজিব যিকির নেই।[মাজমুউল ফাতাওয়া (২৬/১২২, ১২৩)]আল্লাহই ভাল জানেন।

8 places in Masjid al-Haram where dua is accepted

December 11, 2024

Although supplications or dua made at any part of Masjid al-Haram is accepted by Allah, there are some special places where Dua is always accepted. Muslims perform their Hajj and Umrah as they want to purify their souls. The connection that one has with Allah during Hajj and Umrah is unbelievable.1. MatafMataf is the place where Tawaf is performed around the Holy Kaaba. It is said that all your supplications are accepted while performing Tawaf in Mataf. Make sure you utilize this time in calling Allah rather than taking selfies and videos.2.MultazamMultazam is basically an area which is bordered by Hajr-e-Aswad on one side and the door of Kaaba on the other. When you are done with performing Tawaf around the Holy Kaaba, you should come to this point, place your hands there and make dua.3. Hateem or Hijr IsmailThe Hijr Ismail or Hateem has a great history and the reward for praying in Hateem is equivalent to praying inside the Holy Kaaba. Hatim or the Hijr-Ismail is yet again a Holy place where duas are accepted.4. Hajr-e-AswadThe Hajr-e-Aswad also is known as The Black Stone was brought down from heaven (Jannah) and was presented to Ibrahim (peace be upon him) so that he could place it in the corner of the Kaaba. If you get an opportunity to kiss the black stone, make dua as it is said to be always accepted.5. Inside the Holy KaabaEven though the doors of Holy Kaaba are never opened for the public, yet the officials and the Royals have the opportunity to so inside it. The dua made inside the Holy Kaaba is always accepted.6. Below Meezab-e-RehmatMeezab e Rehmat is a gold spout on the top of the Holy Kaaba between Rukn e Iraqi and Rukn e Shami from where rainwater tumbles onto Hijr Ismail. Water streams down from the top of the Holy Kaaba through Meezab-e-Rehmat and people think about this water to be magical and full of Shifa.It is also said that every dua and supplication made under Meezab-e-Rehmat is accepted by Allah.7. Safa and MarwahThe tow hills where the Muslims perform their saee are Safa and Marwah. The Saee is seven runs that are to be made between the hills to honor the mother of Prophet Ismail, Bibi Hajra. It is said that dua made during Saee is never rejected.8. Maqam-e-IbrahimThe Maqam e Ibrahim is a sacred place inside the Holy Mosque. It is sunnah to offer two Rakah of prayer there. Dua made at Maqam e Ibrahim is said to be accepted.

A simple guide to perform Hajj

December 11, 2024

The month of Hajj is approaching and Muslims around the world have started to travel to Saudi Arabia to perform the Annual pilgrimage, Hajj. Those who have physical and financial ability to perform Hajj, it is obligatory for them to perform Hajj. This article is a simple guide to perform Hajj.It is believed that the Hajj is a journey of the body and the soul. Hajj starts on the 8th day of Zil Hijjah. There are ten basic rituals that should be performed before and during the hajj.01. IhramAny pilgrim wishing to perform Hajj should take a proper bath and wear Ihram. Entering an Ihram is the very first step for Hajj. For men, Ihram is an unstitched white garment while for women it is her normal stitched clothes that cover her body and also a head covering.After entering the state of ihram, one is not allowed to cut nails or hairs, use perfumes or any other fragrance or sacrifice animals. Pilgrims have to recite this intentionally to enter the state of Ihram. Ignoring it does not entail any consequences, but a pilgrim misses a great virtue.02. Entering MakkahAfter entering the state of Ihram, the pilgrim should move towards Makkah. Make sure you wear Ihram and make a niyyah to perform Hajj before crossing Miqat.03. Tawaf al QudumUpon the arrival to Makkah, pilgrims should make a Tawaf as it is an integral part of the pilgrimage. People who are living in the boundaries of Miqat are not required to perform Tawaf al Qudum e.g. people of Jeddah.04. SaeeSaee is described to traverse the distance between the two hills. The Safa and the Marwa. This is the second basic part of the Hajj. People who are living in the boundaries of Miqat are not required to perform Saee prior to Hajj e.g. people of Jeddah.05. Departure MinaOn the 8th of Dhul Hijjah, all Hajj pilgrims depart to Mina, the tent city. The first day of Hajj is also called a day of Tarwiah. Mina is roughly eight kilometers away from Makkah.Pilgrims have to stay in Mina until the sunrise of the second day of Hajj after which they leave for Arafat and pay another trip to Mina on the third day of Hajj to perform the sixth rite of the Hajj which is stoning the devil.06. Planes of ArafatAfter the dawn prayer in Mina on the 9th of Dhul Hijjah, pilgrims start their journey to the desert planes of Arafat. This is an important day of Hajj. Muslim spend the day of Arafat in the surrounding area of the Mount Arafat praying to Allah and repenting for their sins.07. MuzdallifahAfter spending a day at Arafat Muslims move to the open land of Muzdallifah which is in the Southeast of Mina. People gather there to pray Maghrib and Isha together and to spend a night collecting the pebbles. After offering the Salah of Fajr, they move back to their camps in Mina.08. JamaratAfter coming back to their camps on the 10th of Dhul Hijja, pilgrims perform Rami at Jamarat. Rami at Jamarat is the symbolic stoning of the devil which is marked on the third day of Hajj. Pilgrims fling pebbles on the Jamarat the three walls in the city of Mina.09.Eid Ul AdhaThe pilgrims slaughter animals to mark Prophet Ibrahim’s willingness to sacrifice his son Ismael on the command of Allah. After the Rami at Jamarat and slaughtering an animal, the pilgrims are required to shave their head. They open their Ihram after shaving their head.10. Tawaf e ZiyaraPilgrims are required to spend three days in Mina stoning the devil and they open their Ihram after performing Tawaf e Ziyara.Source: Life in Saudi Arabia

Brief procedure for own Hajj and substitute Hajj and types of Hajj

December 11, 2024

প্রশ্ন: আমি এ বছর আমার প্রয়াত পিতার পক্ষ থেকে হজ্জ আদায় করতে চাই। উল্লেখ্য, গত কয়েক বছর পূর্বে আমি আমার নিজের হজ্জ আদায় করেছি। আমি আশা করব, সুন্নত অনুসারে হজ্জ আদায় করার উত্তম পদ্ধতি উল্লেখ করবেন। হজ্জের প্রকারগুলোর মধ্যে পার্থক্য কি কি? কোন প্রকারের হজ্জ আদায় করা উত্তম?উত্তরআলহামদুলিল্লাহ।সহিহ সুন্নাহ অনুযায়ী সংক্ষেপে হাজীসাহেবের কার্যাবলী নিম্নরূপ:১. যিলহজ্জ মাসের ৮ তারিখে হাজীসাহেব মক্কা থেকে কিংবা হারামের নিকটবর্তী কোন স্থান থেকে ইহরাম বাঁধবেন। উমরার ইহরামের সময় যা যা করেন যেমন- গোসল করা, সুগন্ধি লাগানো, নামায পড়া ইত্যাদি হজ্জের ইহরামের সময়েও তা তা করবেন। এরপর হজ্জের ইহরামের নিয়্যত করবেন এবং তালবিয়া পড়বেন। হজ্জের তালবিয়া উমরার তালবিয়ার মতই। শুধু হজ্জের ক্ষেত্রে ইহরামকারী বলবেন: ‘লাব্বাইকা হাজ্জান’; পক্ষান্তরে, উমরার ক্ষেত্রে বলেন: ‘লাব্বাইকা উমরাতান’। যদি তিনি হজ্জ সমাপন করতে না পারার কোন আশংকা করেন সে ক্ষেত্রে শর্ত করে নিয়ে বলবেন: ‘ওয়া ইন হাবাসানি হাবিস ফা মাহিল্লি হাউছু হাবাসতানি’ (অর্থ- যদি কোন প্রতিবন্ধকতা আমাকে আটকে দেয়, তাহলে আমি যে স্থানে প্রতিবন্ধকতার শিকার হব সেখানে হালাল হয়ে যাব)। আর যদি এরকম কোন আশংকা না থাকে তাহলে শর্ত করবে না।২. অতঃপর মীনাতে যাবে এবং সেখানে রাত্রি যাপন করবে। মীনাতে যোহর, আসর, মাগরিব, এশা ও ফজর পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করবে।৩. ৯ ই যিলহজ্জ সূর্যোদয় হলে ‘আরাফা’ এর উদ্দেশ্য রওয়ানা হবে। সেখানে যোহর-আসর দুই ওয়াক্তের নামায যোহরের ওয়াক্তে ক্বসর করে আদায় করে নিবে। অতঃপর সূর্য ডোবা পর্যন্ত সময় দোয়া, যিকির ও ইস্তিগফারের মাধ্যমে কাটাবে।৪. সূর্য ডুবার পর ‘মুযদালিফা’ এর উদ্দেশ্যে রওয়ানা হবে। মুযদালিফাতে পৌঁছামাত্রই মাগরিব-এশার নামায একত্রে আদায় করবে। এরপর সেখানে ফজরের নামায পড়া পর্যন্ত রাত্রি যাপন করবে। অতঃপর সূর্যোদয়ের পূর্ব পর্যন্ত দোয়া করতে থাকবে।৫. এরপর জমরা আকাবাতে কংকর মারার জন্য মীনার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে যাবে। মীনাতে গিয়ে জমরা আকাবাতে একের পর এক ৭টি কংকর নিক্ষেপ করবে। জমরা আকাবা হচ্ছে সর্বশেষ জমরা; যে জমরার পরে মক্কা শুরু। প্রতিটি কংকর হবে খেজুর বিচির সমান। প্রতিটি কংকর নিক্ষেপের সময় তাকবীর বলবে।৬. অতঃপর হাদির পশু যবেহ করবে। হাদি হচ্ছে- একটি ছাগল, আর উট কিংবা গরু হলে এক সপ্তামাংশ।৭. এরপর পুরুষ হলে মাথা মুণ্ডন করবে। আর নারী হলে মাথার চুল ছোট করবে; সমস্ত চুল থেকে হাতের এক আঙ্গুলের মাথা পরিমাণ চুল কাটবে।৮. এরপর মক্কায় গিয়ে হজ্জের তাওয়াফ আদায় করবে।৯. তারপর মীনাতে ফিরে এসে রাত্রিযাপন করবে অর্থাৎ ১১ ও ১২ ই যিলহজ্জের রাত্রি এবং সূর্য পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়ার পর তিনটি জমরাতে কংকর নিক্ষেপ করবে। প্রতিটি জমরাতে একের পর এক ৭টি কংকর মারবে। ছোট জমরা থেকে শুরু করবে, তারপর মাঝারি জমরা। এ দুই জমরাতে কংকর নিক্ষেপ করার পর দোয়া করবে। অতঃপর জমরাতে আকাবাতে কংকর মারবে। এই জমরাতে কংকর মারার পর দোয়া নেই।১০. ১২ ই যিলহজ্জের কংকর মারা শেষ হলে ইচ্ছা করলে মীনা ত্যাগ করে চলে যাবে। আর চাইলে মীনাতে থেকে গিয়ে ১৩ ই যিলহজ্জ রাত্রি যাপন করবে এবং মধ্যাহ্নের পর পূর্বের ন্যায় তিনটি জমরাতে কংকর মারবে। ১৩ ই যিলহজ্জ মীনাতে থেকে যাওয়া উত্তম; ওয়াজিব নয়। তবে ১২ ই যিলহজ্জ সূর্যাস্তের সময়েও কেউ যদি মীনাতে অবস্থান করে তাহলে তার উপর ১৩ ই যিলহজ্জের রাত্রি মীনাতে কাটিয়ে মধ্যাহ্নের পর তিনটি জমরাতে কংকর নিক্ষেপ করা ওয়াজিব। তবে ১২ই যিলহজ্জের সূর্যাস্তের সময় মীনাতে থাকা যদি তার অনিচ্ছাকৃত কারণে হয় যেমন- সে রওয়ানা দিয়েছে, বাসে চড়েছে কিন্তু গাড়ীর জ্যামের কারণে কিংবা এ জাতীয় অন্য কোন কারণে দেরী হয়েছে তাহলে ১৩ তারিখের রাত্রি যাপন তার উপর ওয়াজিব হবে না। কারণ সূর্যাস্ত পর্যন্ত দেরী করাটা তার অনিচ্ছায় ঘটেছে।১১. এ দিনগুলো কাটানোর পর সে যখন স্বদেশের উদ্দেশ্যে সফর করার ইচ্ছা করবে তখন সাত চক্কর বিদায়ী তাওয়াফ না করে সফর করবে না। তবে, হায়েয ও নিফাসগ্রস্ত নারীর উপর বিদায়ী তাওয়াফ নেই।১২. আর বদলি হজ্জকারী; আত্মীয়ের পক্ষ থেকে বদলি হজ্জকারী হোক কিংবা অনাত্মীয় কারো পক্ষ থেকে বদলি হজ্জকারী হোক তাকে অবশ্যই বদলি হজ্জের আগে নিজের হজ্জ আদায় করেছে এমন হতে হবে। বদলি হজ্জের ক্ষেত্রে নিয়ত ছাড়া পদ্ধতিগত আর কোন পার্থক্য নেই। অর্থাৎ সে ব্যক্তি নিয়ত করবে যে, তিনি এ অমুক ব্যক্তির পক্ষ থেকে হজ্জ আদায় করছেন। তালবিয়ার সময় নাম উল্লেখ করে বলবে: ‘লাব্বাইকা আন ফুলান’ (অর্থ- অমুক ব্যক্তির পক্ষ থেকে আমি হাজির)। এরপর হজ্জের মধ্যে দোয়া করার সময় নিজের জন্য দোয়া করবে এবং যার পক্ষ থেকে হজ্জ আদায় করছে তার জন্যেও দোয়া করবে।হজ্জের প্রকারভেদ তিনটি: তামাত্তু, ক্বিরান ও ইফরাদ।তামাত্তু হজ্জ: হজ্জের মাসসমূহে (শাওয়াল, যিলক্বদ, যিলহজ্জ) উমরার ইহরাম বাঁধা ও উমরা পালন করা এবং একই বছর ৮ই যিলহজ্জ মক্কা থেকে কিংবা মক্কার কাছাকাছি কোন স্থান থেকে হজ্জের ইহরাম বাঁধা।ক্বিরান হজ্জ: মীকাত থেকে উমরা ও হজ্জের ইহরাম একত্রে বাঁধা। এ ইহরামদ্বয় থেকে হাজীসাহেব কোরবানীর দিনের আগে হালাল হবেন না। কিংবা প্রথমে শুধু উমরার ইহরাম বাঁধবেন, অতঃপর উমরার তাওয়াফ শুরু করার আগে এর মধ্যে হজ্জের ইহরামও প্রবেশ করাবেন।ইদরাফ হজ্জ: মীকাত থেকে, কিংবা মক্কার বাসিন্দা হলে মক্কা থেকে, আর মীকাতের ভেতরের বাসিন্দা হলে সে স্থান থেকে শুধু হজ্জের ইহরাম বাঁধা। অতঃপর কোরবানীর দিন পর্যন্ত এ ইহরামের উপর থাকা; যদি তার সাথে হাদির পশু থাকে। আর যদি সাথে হাদির পশু না থাকে তাহলে হজ্জের ইহরামকে উমরার ইহরামে পরিবর্তন করার বিধান রয়েছে। সেক্ষেত্রে সে ব্যক্তি তাওয়াফ করবে, সায়ী করবে ও মাথার চুল ছোট করে হালাল হয়ে যাবে যেমনটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেসব সাহাবীদেরকে নির্দেশ দিয়েছিলেন যারা হজ্জের ইহরাম বেঁধেছিলেন কিন্তু তাদের সাথে হাদির পশু ছিল না। অনুরূপভাবে ক্বিরান হজ্জ আদায়কারীও পূর্বোক্ত কারণে ক্বিরান হজ্জের ইহরামকে উমরার ইহরামে পরিবর্তন করতে পারেন।সর্বোত্তম হজ্জ হচ্ছে- তামাত্তু হজ্জ; যে ব্যক্তি হাদির পশু সাথে নিয়ে যায়নি তার জন্য। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর সাহাবীদেরকে তামাত্তু হজ্জ করার নির্দেশ দিয়েছেন এবং এ ব্যাপারে তাদেরকে তাগিদ দিয়েছেন।হজ্জ ও উমরা বিধিবিধান আরও বিস্তারিতভাবে জানার জন্য আমরা আপনাকে শাইখ উছাইমীনের ‘মানাসিকুল হাজ্জ ও উমরা’ কিতাবটি অধ্যয়নের পরামর্শ দিচ্ছি। শাইখের ওয়েব সাইটে কিতাবটি পাওয়া যাবে।আল্লাহই ভাল জানেন।সূত্র: ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

News And Blog

Our Affiliations ( Flight )
Our Affiliations ( Members )